একাধিক ব্যঞ্জনের সংযুক্ত রূপকে যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর বলে। অনেক সময় গঠিত যুক্তবর্ণের চেহারা সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। আবার রেফ ও ফলা আকারেও বাংলায় বর্ণ যুক্ত হয়।
আরও পড়ুনএকটি শব্দের বিভিন্ন রকম আর্থ থাকতে পারে। যেসব শব্দের বানান একই, কিন্তু অর্থ ভিন্ন – এরকম শব্দগুলোর তালিকা করতে হলে সম্ভবত পুরো অভিধানটিই (Dictionary) তুলে দিতে হবে। তাই এখানে শুধু সেসব শব্দ আনা হয়েছে যাদের মূল শব্দ আলাদা হওয়ায় অর্থও ভিন্ন হয়ে থাকে এবং ব্যবহারগত কারণে বানান একই হয়ে যায়। আসল (খাঁটি, সত্য) – আসল […]
আরও পড়ুনএকটিমাত্র অক্ষরের পরিবর্তনে শব্দের অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায়। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বিপরীত শব্দে পরিণত হতে পারে। এ ধরনের কিছু শব্দগুচ্ছ এখানে তুলে ধরা হলো। আমার বাগান, আমের বাগান আয়না গয়না ময়না কবর খবর কবল ধবল প্রবল সবল কর্তব্য ধর্তব্য গায়ক নায়ক চরণ বরণ মরণ চালক পালক বালক ছাগলপাগল তরকারিদরকারিসরকারি দরকারসরকার নির্বাচন –নির্বাসন – নির্বাচিত –নির্বাসিত […]
আরও পড়ুনআমরা প্রায়ই এক শব্দকে অন্য শব্দের সাথে গুলিয়ে ফেলি। এই বিভ্রান্তি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ ধরনের কিছু বিভ্রান্তি নিয়ে আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুনঅন্ধ: আকাশ: আগুন: আদা: কচু: কপাল, ললাট: কলা: কাক: কান, কর্ণ: কাঁটা: কুমির: গরু/গোরু, ষাঁড়, বলদ: গা (শরীর): ঘোড়া: চাঁদ: চোখ, চক্ষু: ছাই: ঢেঁকি: দশা: দাঁত: পায়রা: পুতুল: বাঘ: বিড়াল: ব্যাঙ: মুখ: মেঘ: লেজ: সাপ: সেপাই: হাত: হাড়:
আরও পড়ুনসংখ্যাবাচক শব্দ দ্বারা কোনো কিছুর গণনা, পরিমাণ, সমষ্টি বা পর্যায়ক্রমিক অবস্থান সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়। যেমন, এক, আধা, পোয়া, প্রথম ইত্যাদি।
আরও পড়ুনবাংলায় কিছু কিছু শব্দ রয়েছে যেগুলোর উচ্চারণ প্রায় একই, কিন্ত বানান ভিন্ন। বাংলা ব্যাকরণে এদেরকে ‘প্রায় সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ’ বলা হয়।
আরও পড়ুনএকাধিক ব্যঞ্জনবর্ণ মিলে যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর গঠিত হয়। রেফ, য-ফলা, র-ফলা ইত্যাদি সহ বাংলায় প্রায় ৩০০টি যুক্তবর্ণ রয়েছে।
আরও পড়ুন