বাংলা ভাষায় এমন অনেক শব্দ বা শব্দ-সমষ্টি আছে, যাদের আভিধানিক অর্থের সাথে ব্যবহারিক অর্থের যথেষ্ট অমিল রয়েছে। এদেরকে বাগ্ধারা বলা হয়।
আরও পড়ুনএমন অনেক বাংলা শব্দ রয়েছে, যেগুলো মূলত ইংরেজির অনুকরণে নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে। এ ধরনের শব্দগুলো নিয়েই এ নিবন্ধের অবতারণা।
আরও পড়ুনএকাধিক ব্যঞ্জনের সংযুক্ত রূপকে যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর বলে। অনেক সময় গঠিত যুক্তবর্ণের চেহারা সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। আবার রেফ ও ফলা আকারেও বাংলায় বর্ণ যুক্ত হয়।
আরও পড়ুনএখানে শুধু সেসব শব্দ আনা হয়েছে যাদের মূল শব্দ আলাদা হওয়ায় অর্থও ভিন্ন হয়ে থাকে এবং ব্যবহারগত কারণে বানান একই হয়ে যায়।
আরও পড়ুনএকটিমাত্র অক্ষরের পরিবর্তনে শব্দের অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায়। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বিপরীত শব্দে পরিণত হতে পারে। এ ধরনের কিছু শব্দগুচ্ছ এখানে তুলে ধরা হলো।
আরও পড়ুনআমরা প্রায়ই এক শব্দকে অন্য শব্দের সাথে গুলিয়ে ফেলি। এই বিভ্রান্তি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এ ধরনের কিছু বিভ্রান্তি নিয়ে আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুনঅক্ষর অন্ত, শেষ, ইতি অন্ধ, কানা: অন্ধকার, আঁধার: আওয়াজ, ধ্বনি আকাশ, আসমান: আক্কেল, বুদ্ধি আগুন, অগ্নি, অনল: আদা: আলো ইঁদুর ঋতু এক ওষুধ, ঔষধ কই মাছ কচু: কথা, কথাবার্তা, আলাপ, গোপন কথা কথা সংক্রান্ত আরও কয়েকটি বাগধারা: কপাল, ললাট: কবর, সমাধি করাত কলম কলা, কলাগাছ: কাঁচা কাঁটা: কাঁঠাল কাঁদা, কান্না, অশ্রু কাক: কাগজ কাজ, কর্ম […]
আরও পড়ুনসংখ্যাবাচক শব্দ দ্বারা কোনো কিছুর গণনা, পরিমাণ, সমষ্টি বা পর্যায়ক্রমিক অবস্থান সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়। যেমন, এক, আধা, পোয়া, প্রথম ইত্যাদি।
আরও পড়ুনবাংলায় কিছু কিছু শব্দ রয়েছে যেগুলোর উচ্চারণ প্রায় একই, কিন্ত বানান ভিন্ন। বাংলা ব্যাকরণে এদেরকে ‘প্রায় সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ’ বলা হয়।
আরও পড়ুনএকাধিক ব্যঞ্জনবর্ণ মিলে যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর গঠিত হয়। রেফ, য-ফলা, র-ফলা ইত্যাদি সহ বাংলায় প্রায় ৩০০টি যুক্তবর্ণ রয়েছে।
আরও পড়ুন