ছোটোবেলায় খাপছাড়াভাবে কয়েকটি ইসলামি কবিতা লিখেছিলাম। সেগুলোই কিছুটা ঘষামাজা করে এখানে প্রকাশ করা হলো।
জান্নাতি
জান্নাত, যে করিবে লাভ,
সেই তো হবে কামিয়াব।
সেখানে রবেনা কোনো অভাব।
যদি কেউ যেতে চায়
জান্নাতের দরজায়
ভয় করিতে হবে কবরের আযাব
আর রবের সামনে হিসাব।
করিতে হবে আল্লাহর ইবাদাত
সহ্য হবে না জাহান্নামের উত্তাপ।
দেহটাও আমার না!
ফুল নেবো না, মালা নেবো না,
ধন নেবো না, মান নেবো না।
নেবো নেবো না,
কিছুই নেবো না।
নেবো শুধু এই দেহটা, আর
পাপের এক বিরাট বোঝা।
তবু কেনো আখেরাতে হাশরের দিন
এ দেহ থাকবেনা আমার অধীন?
হিসাব দিবে আমার বিরুদ্ধে,
থাকবেনা কোনো সুরাহা।
তাইতো ভয়ে বাঁচিনা,
এ দেহটাও আমার না!
ধন, মান, জান, কান –
সবকিছু তাঁরই দান।
তাইতো মোরে করো মাফ
করি এই প্রার্থনা।
নামায
নামায পড়ো, রোযা করো মুমিন মুসলমান
পাপী না হয়ে গ্রহণ করো দ্বীন ইসলাম।
যদি না করো ইসলামকে গ্রহণ
জান্নাতে করতে পারবেনা গমন।
যদি যাও দোযখে পাপী হয়ে
আযাব পাবে, শাস্তি পাবে যে।
সাথে কেউ থাকবে না, রবে একা
তাই দুঃখের শেষ থাকবে না।
তাই এখুনি হয়ে যাও খাঁটি মুমিন
জান্নাতে গিয়ে কাটাও শান্তিসুখের দিন।